স্টাফ রিপোর্টার:-<>
ডুমুরিয়া উপজেলার ছয় নং মাগুরাঘোনা ইউনিয়নের আট নং ওয়ার্ড ঘোষড়া গ্রামের জমিজমা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে ব্যপক রক্তাক্ত জখম করা হয় সন্ত্রাসীরা একই গ্রামের মো: আকিমদ্দিন শেখের দুই ছেলে মো: গফুর শেখ, মো:ছবুর শেখ ও ছবুর শেখের ছেলে বিল্লাল ও মাছুম কে ধারালো অস্ত্র দা, হাতুর, চাকু,হকি স্টিক, রড লাটি দিয়ে অমানবিক নির্যাতনের করে।গফুর শেখের মাথায় ও পেটে অগণিত কুপিয়েছে এবংসবুর শেখের মাথার ঘিলু দেখা যাচ্ছে, রোগিদের অবস্থা খুবি আশঙ্কাজনক। গফুর ও সবুরকে এর আগেও কয়েক বার হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিল।ভুক্তভোগী জমির দাবি করলে জানে মেরে ফেলবো, দুনিয়াতে বাচিয়ে রাখবো না বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভয় ভীত দেখাতে থাকে।আজ সকালে খুলনা আদালতের রায় অনুমতি ক্রমে আইনের লোক এসে ঐ জমিতে ঘর বানানোর জন্য নিষেধ করে যায়। তারা চলে যাওয়ার পরেই আয়ুব আলী শেখ, ও তার ৩ ছেলে মো: ইসমাইল শেখ, ইয়াছিন শেখ,শাহিনুর এবং মো: আবুল হোসেন শেখ, আমজাত শেখ, পিতা মো:মাওলাবক্স শেখ এবং কালাম মাস্টার শেখ, টুকুল শেখ, ও মুকুল শেখ, পিতা মজিত মাস্টার,। এরা পরিকল্পিত ভাবে এই মারামারি করে সন্ত্রাসী ভাবে যখন করে। এদের মধ্যে কালাম মাস্টার এই জমি জাল দলিল করতে সহযোগীতা করে।কামাল মাস্টার ও আবুল হোসেন এর ইঙ্গিতে আয়ুব আলী শেখ নতুন করে ঘর তুলছে সহোযোগিতা করেছে। কোটের আইন অবমাননা করে নবীর সুন্নাতে দাড়ি মুখে রেখে এই কালাম মাস্টার এই গ্রামে যত অনিয়ম কাজ কাম মারামারি কেচকাচ করিয়ে থাকে মানুষের। সন্ত্রাসীরা এখান থেকে এক মাস আগেও সন্ত্রাসীরা ভুক্তভোগী পরিবারকে অন্যায় ভাবে মারেপিট করবে বলে হুমকি দিয়ে আসছে।ভুক্তভোগীরা মারপিটের পরে ডুমুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি হন।এ বিষয়ে অফিসার ইনচার্জ ডুমুরিয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন অভিযোগ করলে বিষয় টা আমলে নেওয়া হবে ও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ভুক্তভোগীরা এই অমানবিক নির্যাতনের সঠিক বিচার চাই।
Leave a Reply