সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধিঃ
সাতক্ষীরা জেলা তালা উপজেলার পাটকেলঘাটা থানার কুমিরা ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের জমি জায়গা নিয়ে সংক্রান্ত নিয়ে মারামারি কোর্টে মামলা বাড়িতে না থেকেও আসামীর তিনজন।
নাম প্রকাশ না করাই এক সিনিয়র সাংবাদিক বলেন সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলা পাটকেলঘাটা থানার কুমিরা ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের মৃত মমিন সরদার ছেলে চিহিৃত ও তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী এক অধিক মাদক মামলার আসামি মোন্তাজ সরদার কিছু বিএনপি নেতার দাপট দেখিয়ে সাতক্ষীরা ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে একটি সি আর মামলা করেন যেটা তদন্ত দেন পাটকেলঘাটা থানায় কোন তদন্ত ছাড়াই( ১ )নম্বর আসামি হোসেন আলী সদ্দার,(৪) নম্বর আসামি রাজু সরদার
(৫ )নম্বর আসামি মশিউর রহমান সরদার
এই তিনজন ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল না বলে দাবি করেন স্থানীয় সিনিয়র সাংবাদিক তিনি বলেন আমি নিজেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম যেখানে এই তিনজন ব্যক্তির দেখা যায়নি অথচ বিএনপির নেতার প্রভাবে তাদেরকে এক নম্বর চার নম্বর এবং ৫ নম্বর আসামি করা হয়েছে স্বাধীন দেশে স্বাধীন ভাবে সাধারণ মানুষ না চলতে পারলেই প্রশাসনের পরে ভরসা ৎউঠে যাবে । আর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই এমদাদুল হক তদন্ত না করেই মাদক ব্যবসায়ী বাদী কর্তৃক প্রভাবিত হয়ে তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেছে আমি গণমাধ্যম কর্মী হিসাবে এই মিথ্যা রিপোর্টের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এটার সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার সুদৃষ্টি কামনা করছি এবং সঠিক বিচার চাই দাবি জানাচ্ছি এবং যে পাটকেলঘাটা থানার এসআই এমদাদুল হক টাকা নিয়ে মিথ্যা রিপোর্ট দিয়েছেন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।
এ ব্যাপারে পাটকেলঘাটা থানার এসআয় এমদাদুল হক কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি তদন্ত করে সাক্ষীদের মতামত নিয়ে আসামি করেছি আপনি যেটা বলছেন এটা ভুল আপনি একসময় আসেন সবাই মিলে বসে চা খায় যে তিনজনকে আসামি করা হয়েছে তারা বাড়ি যে ছিল না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন বিষয়টা পরে কথা বলবে
এ ব্যাপারে পাটকেলঘাটা থানার ওসি মইনুদ্দিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন টাকা পয়সা খেয়ে আমার থানায় কোন অফিসার যদি মিথ্যা রিপোর্ট দেয় প্রমাণ হয় অবশ্যই তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
Leave a Reply