আল আমিন সরদার সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধিঃ

এবার প্রকাশ্য বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের তালা উপজেলা শাখার আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক মেহেরুন নেছা মিনি কাছে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি না দিলে পদ থাকবে না বলে জানান সাতক্ষীরা জেলা তালা উপজেলার বিএনপির তথ্য প্রকাশনা সম্পাদক পরিচয় দানকারী কামরুল ইসলাম।

সারা জমিনে গিয়ে জানা যায় ২৬/৩/২০২৫ তারিখে সাতক্ষীরা জেলা বাংলাদেশ জাতীয়বাদী মহিলা দলের সভাপতি ফারিদা আক্তার বিউটি ও‌ সাধারণ সম্পাদক সম্পাদক খুরশিদ জাহান শিলা স্বাক্ষর তালা উপজেলা শাখার আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয় এই কমিটি আহবায়ক কমিটি গঠিত কারা হয় মেহেরুন নেছা মিনি কে তালা উপজেলার শাখার জাতীয়বাদী মহিলা দলের আহ্বায়ক করে কমিটি গঠন করা হয় এই কমিটি গঠনের পর তালা উপজেলার বিএনপির তথ্য প্রকাশনা সম্পাদক পরিচয় দানকার কামরুজ্জামান মেহরুন নেছা মিনিকে কামরুজ্জামানের অফিসের ডেকে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন টাকা না পাইলেই পদ থাকবে না বলে জানিয়ে দেন এই কামরুজ্জামানের তালা উপজেলার শাখার আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক মেহেরুন নেছা মিনি চাঁদার টাকা না দিতে চাওয়াই একের পর এক ফেসবুকে মনগড়া পোস্ট করতে থাকে এই তালা উপজেলার শাখার তথ্য প্রকাশনা সম্পাদক পরিচয় দানকারী কামরুজ্জামান।
তাছাড়া অভিযোগ আছেন ১৬ বছর স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতার সাথে একসাথে বসে খেতেন কামরুল ইসলাম কিন্তু ৫ আগস্টের পরে বিএনপি কেন্দ্র নির্বাহী কমিটির প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ও তালা ও কলারোয়ার জনপ্রিয় সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব কাছের লোক ও সাতক্ষীরা জেলা তালা উপজেলার পাটকেলঘাটা সরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা মৃত্যু বদরুজ্জামানের ভাই পরিচয়ে বিভিন্ন সময় মানুষের কাছে থেকে মোটা অংকের চাঁদা দাবি করার অভিযোগও আছেন এই তালা উপজেলার শাখার বিএনপির তথ্য প্রকাশনা সম্পাদক পরিচয় দানকারী কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে। তাছাড়া অভিযোগ রয়েছে তিনি কোন বৈধ পত্রিকার সাংবাদিক না হলেও সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে মানুষের বিরুদ্ধে ফেসবুকে পোস্ট করে যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে পোস্ট করেন তাকে ফোন দিয়ে বিএনপি অফিস নামে একটি ঘর খুলে সেখানে ডেকে মোটা আংকেল টাকা নেওয়ার ও অভিযোগ আছেন এই কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে বিএনপির তালা উপজেলার শাখার সিনিয়র নেতারা এই দুর্নীতিবাজ ও চাঁদাবাজ কামরুজ্জামানকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।

এ ব্যাপারে সাতক্ষীরা জেলা তালা উপজেলার শাখার আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক মেহেরুন নেছা মিনি জানান কমিটি গঠনের করার পরে এই কামরুজ্জামান আমাকে ফোন করে তার অফিসে ডেকে নিয়ে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে আমি না দিতে চাইলেই কামরুজ্জামান আমাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি দিতে থাকে বলেন এই পঞ্চাশ হাজার টাকা না পেলে‌ আপনার পথ থাকবে না বলে জানিয়ে দেন আমি এই এই চাঁদাবাজ কামরুজ্জামানকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি